অশুভ ও অকল্যাণের মাঝেও কবিরা মঙ্গলের আলোকবর্তিকা পৌছে দেন,
শোষণ ও বঞ্চনার বিরুদ্ধে কবিরাই সমস্বরে জ্বালাময়ী প্রতিবাদ জানাতে পারেন,
পারেন বিনা দ্বিধায় ছুড়ে ফেলতে লোভ,খ্যাতি ও রাজকীয় খেতাব
মৃত্যুর মুখোমুখি কবিরাই গেয়ে উঠতে পারেন জীবনের জয়গান।
কবির দুর্বিনীত অহংকারের কাছে প্লেটো ছিলেন খুব অসহায়
কবির সীমাহীন কল্পনার জগতে তাঁর কল্পিত দার্শনিক রাষ্ট্রটি ছিল
নিতান্তই ক্ষুদ্র,অকিঞ্চিৎকর।তাই ঈর্ষাবশতঃ মহান এ দার্শনিক তাঁর
রাষ্ট্র থেকে সমস্ত কবিকে ফুল-চন্দন দিয়ে নির্বাসনে দিয়েছিলেন।
ঈশ্বর প্রাণ সৃষ্টি করেন আর ঈশ্বরের সমান অহংকারের অংশীদারিত্ব
নিয়েই কবিরা কবিতায় প্রাণ সঞ্চার করেন।কবিরা ঈশ্বর সমতুল্য!